সব দাঁত পড়ে গেছে এমন বুড়ো-বুড়ির স্মৃতিশক্তি দাঁত পড়েনি এমন সমবয়সীদের তুলনায় দ্রুত কমতে থাকে। পাশাপাশি প্রাকৃতিক দাঁত হারাতে থাকা বয়স্ক ব্যক্তিদের হাঁটার গতিও দাঁত হারাননি এমন প্রবীণদের তুলনায় ধীর হয়ে আসতে পারে। যুক্তরাজ্যের গবেষকেরা সাম্প্রতিক এক গবেষণার ফল থেকে এ সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন। এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ইন্দো-এশিয়ান নিউজ।

ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের গবেষক গিওর্গিও সাকো বলেছেন, ‘দাঁত হারানোটা বেশি বয়সে মানসিক ও শারীরিক অক্ষমতার আগাম বার্তা দিতে পারে। বিশেষ করে ৬০ থেকে ৭৪ বছর বয়সীদের ক্ষেত্রে এটা বেশি প্রযোজ্য।’ তিনি আরও জানান, এই সক্ষমতা কমে যাওয়ার পেছনে জীবনযাপনের ধরন থেকে শুরু করে মানসিক প্রস্তুতিসহ অনেক কিছুই যুক্ত।
৬০ বছরের বেশি বয়সী তিন হাজার ১৬৬ জন নারী ও পুরুষের ওপর এ গবেষণা চালানো হয়েছে। অংশগ্রহণকারীদের প্রাকৃতিক দাঁত থাকা না-থাকার সঙ্গে তাঁদের স্মৃতিশক্তি এবং হাঁটার গতি তুলনা করে দেখা হয় এই গবেষণায়। এতে দেখা গেছে, যাঁদের একটাও প্রাকৃতিক দাঁত অবশিষ্ট নেই, তাঁদের স্মৃতিশক্তি এবং হাঁটার গতি অন্যদের তুলনায় ১০ ভাগেরও বেশি কম।
গবেষণা প্রতিবেদনটিতে আরও বলা হয়েছে, বেশি বয়সে এ ধরনের সমস্যার সঙ্গে আর্থ-সামাজিক পরিস্থিতির নিবিড় যোগাযোগ আছে বলে মনে করছেন গবেষকেরা। দরিদ্র জনগোষ্ঠীই এই সমস্যায় বেশি আক্রান্ত। সমাজে সম্পদের সুষম বণ্টন এবং শিক্ষা-সাংস্কৃতিক পরিস্থিতি উন্নয়নে মনোযোগী হলে এই সমস্যা কাটিয়ে ওঠা সহজ হবে বলেও মন্তব্য করা হয় গবেষণা প্রতিবেদনটিতে।
সুত্রঃ প্রথম আলো
ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের গবেষক গিওর্গিও সাকো বলেছেন, ‘দাঁত হারানোটা বেশি বয়সে মানসিক ও শারীরিক অক্ষমতার আগাম বার্তা দিতে পারে। বিশেষ করে ৬০ থেকে ৭৪ বছর বয়সীদের ক্ষেত্রে এটা বেশি প্রযোজ্য।’ তিনি আরও জানান, এই সক্ষমতা কমে যাওয়ার পেছনে জীবনযাপনের ধরন থেকে শুরু করে মানসিক প্রস্তুতিসহ অনেক কিছুই যুক্ত।
৬০ বছরের বেশি বয়সী তিন হাজার ১৬৬ জন নারী ও পুরুষের ওপর এ গবেষণা চালানো হয়েছে। অংশগ্রহণকারীদের প্রাকৃতিক দাঁত থাকা না-থাকার সঙ্গে তাঁদের স্মৃতিশক্তি এবং হাঁটার গতি তুলনা করে দেখা হয় এই গবেষণায়। এতে দেখা গেছে, যাঁদের একটাও প্রাকৃতিক দাঁত অবশিষ্ট নেই, তাঁদের স্মৃতিশক্তি এবং হাঁটার গতি অন্যদের তুলনায় ১০ ভাগেরও বেশি কম।
গবেষণা প্রতিবেদনটিতে আরও বলা হয়েছে, বেশি বয়সে এ ধরনের সমস্যার সঙ্গে আর্থ-সামাজিক পরিস্থিতির নিবিড় যোগাযোগ আছে বলে মনে করছেন গবেষকেরা। দরিদ্র জনগোষ্ঠীই এই সমস্যায় বেশি আক্রান্ত। সমাজে সম্পদের সুষম বণ্টন এবং শিক্ষা-সাংস্কৃতিক পরিস্থিতি উন্নয়নে মনোযোগী হলে এই সমস্যা কাটিয়ে ওঠা সহজ হবে বলেও মন্তব্য করা হয় গবেষণা প্রতিবেদনটিতে।
সুত্রঃ প্রথম আলো
No comments:
Post a Comment